বিটকয়েন সম্পর্কে ৫টি মজাদার তথ্য সকলের জানা উচিত
১। PIZZA হচ্ছে প্রথম প্রোডাক্ট যেটা বিটকয়েন দিয়ে ক্রয় করা হয়েছিল ।
আপনি কী জানেন যে ২২ মে কেন বিটকয়েন PIZZA দিবস হিসাবে পালন করা হয়?
প্রথমে যখন বিটকয়েন খনন করা হয় তখন এইগুলার কোন ব্যবহার ছিলনা কিন্তু বিটকয়েন কেনার জন্য টাকা খরচ করা লাগত ।
তবে এটি ২২মে ২০১০ অবধি ছিল, যখন কেউ বিটকয়েন দিয়ে কিছু কিনেছিল।
১০ বছর আগে লাস্লো হানিয়েজ নামের এক ব্যক্তি ১০,০০০ বিটকয়েন দিয়ে দুটি পাপা জনের পিজ্জা কিনেছিল যা ছিল বিটকয়েন ব্যবহার করে পণ্যগুলির প্রথম সরকারী নথিভুক্ত ক্রয়।
তখন ১০,০০০ বিটকয়েন এর মূল্য ছিল ৪১ ডলার। এখন যার মূল্য ্প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার ।
২। বিটকয়েনের উদ্ভাবক একটি রহস্য এবং অজানা তথ্য।
হ্যাঁ, এটি সত্য যে বিটকয়েনের উদ্ভাবক এখনও অজানা।
২০০৯ সালে বিটকয়েনের সূচনা হওয়ার পর থেকে বিটকয়েনের প্রতিস্ততা, তা নিয়ে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছিল।
সটোশি নাকামোটো নামের এক ব্যক্তি প্রথমে দাবি করেন যে তিনিই হচ্ছে বিটকয়েন এর প্রতিষ্ঠাতা । সত্তিকার অর্থে "সাতোশি" এর নামকরন এখনো সমাধান করা যায়নি ।
এই বিভ্রান্তির মাঝে ক্রেগ রাইটের মতো অস্ট্রেলিয়ান উদ্যোক্তার মতো কিছু লোক আছেন, যিনি মে ২০১৬ সালে বিটকয়েনের আবিষ্কারক বলে দাবি করেছিলেন। যাইহোক, এই লোকটি পরে অন্য একটি স্ক্যামার হিসাবে প্রমাণিত হয়েছিল।
৩। বিটকয়েন কখনই নিষিদ্ধ হবে না।
অনেক আগে থেকেই বিটকয়েন নিষিদ্ধ করা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়ছে কারন এটি প্রচলিত ব্যাংকিং সিস্টেম এর বাইরে কাজ করে থাকে । তবে বিটকয়েন সম্পূর্ণ রুপে নিশিধ করা যাবে না কেননা আপনার কাছে একটি বিটকয়েন WALLET ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই আপনি আপনার বিটকয়েন কন্ট্রোল করতে পারবেন এবং এই বিটকয়েন একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক ধারা নিয়ন্ত্রিত ।
তবুও, বাংলাদেশ, বলিভিয়া, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ এটি নিষিদ্ধ করার চেষ্টা চলছে । তবে অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, জাপান এবং ভেনিজুয়েলার মতো কিছু দেশ রয়েছে যা বিটকয়েনকে অফিসিয়াল আইনী দরপত্র দিয়েছে ।
তবে ভারত এবং আমেরিকার মতো কিছু দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে তাদের সরকারী নীতি সম্পর্কে অস্পষ্ট।
৪। বিটকয়েন এর আদান-প্রদান ট্র্যাক করা যায় না ।
বিটকয়েন লেনদেন করার সময়, আপনার নাম বা পরিচয় কোনও ফর্ম ব্যবহার করা হয় না। আর এটাই হচ্ছে বিটকয়েন ব্যবহার এর সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য আর এই জন্যই ব্ল্যাক মার্কেটে এই বিটকয়েন এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি । বিটকয়েন এর মাধ্যমে যার যেটা ইচ্ছা ক্রয় করতে পারবে এতে তার পরিচয় সর্বোচ্চ গোপন রাখা হয় ।
তবে কেও যদি আপনার পাবলিক এড্রেস জানতে পারে তবে তারা দেখতে পাবে যে আপনি কত বিটকয়েন রেখেছেন এবং কোন লেনদেন করেছেন।
অনেক সময় VPN ব্যবহার এর মধ্যমে বিটকয়েন এর পাব্লিক এড্রেস লোকানোর ব্যবস্থা আছে ।
৫। আপনি যদি আপনার বিটকয়েন PRIVATE KEY হারিয়ে ফেলেন তবে আপনি আপনার বিটকয়েনগুলি হারাবেন।
PRIVATE KEY হচ্ছে বিটকয়েন ওয়াল্এলেত এর সবচেয়ে মুল্যবান একটা জিনিস যদি কখনো আপনি আপনার বিটকয়েন এর PRIVATE KEY হারিয়ে ফেলেন তবে আপনার বিটকয়েন চিরতরে হারিয়ে যাবে ।
২০১৩ সালের নভেম্বরে জেমস হাওলস নামের এক ব্যক্তি ৭৫০০০ টি বিটকয়েন হারিয়ে ফেলেছিলেন,তিনি বাড়িতে তার ডেস্ক পরিষ্কার করার সময় তার হার্ডডিস্ক এর সাথে তার বিটকয়েন WALLET এর PRIVATE KEY ও হারিয়ে ফেলেন যা তার ধনি হওয়ার স্বপ্ন গুলিকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয় । তিনি অনেক খুজার পরও তার হার্ডডিস্ক টি খুজে পাননি।
ধারনা করা হয় যে , এই পর্যন্ত ২৫% এর ও অধিক বিটকয়েন চিরতরে হারিয়ে গেছে ।
১। PIZZA হচ্ছে প্রথম প্রোডাক্ট যেটা বিটকয়েন দিয়ে ক্রয় করা হয়েছিল ।
আপনি কী জানেন যে ২২ মে কেন বিটকয়েন PIZZA দিবস হিসাবে পালন করা হয়?
প্রথমে যখন বিটকয়েন খনন করা হয় তখন এইগুলার কোন ব্যবহার ছিলনা কিন্তু বিটকয়েন কেনার জন্য টাকা খরচ করা লাগত ।
তবে এটি ২২মে ২০১০ অবধি ছিল, যখন কেউ বিটকয়েন দিয়ে কিছু কিনেছিল।
১০ বছর আগে লাস্লো হানিয়েজ নামের এক ব্যক্তি ১০,০০০ বিটকয়েন দিয়ে দুটি পাপা জনের পিজ্জা কিনেছিল যা ছিল বিটকয়েন ব্যবহার করে পণ্যগুলির প্রথম সরকারী নথিভুক্ত ক্রয়।
তখন ১০,০০০ বিটকয়েন এর মূল্য ছিল ৪১ ডলার। এখন যার মূল্য ্প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার ।
২। বিটকয়েনের উদ্ভাবক একটি রহস্য এবং অজানা তথ্য।
হ্যাঁ, এটি সত্য যে বিটকয়েনের উদ্ভাবক এখনও অজানা।
২০০৯ সালে বিটকয়েনের সূচনা হওয়ার পর থেকে বিটকয়েনের প্রতিস্ততা, তা নিয়ে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছিল।
সটোশি নাকামোটো নামের এক ব্যক্তি প্রথমে দাবি করেন যে তিনিই হচ্ছে বিটকয়েন এর প্রতিষ্ঠাতা । সত্তিকার অর্থে "সাতোশি" এর নামকরন এখনো সমাধান করা যায়নি ।
এই বিভ্রান্তির মাঝে ক্রেগ রাইটের মতো অস্ট্রেলিয়ান উদ্যোক্তার মতো কিছু লোক আছেন, যিনি মে ২০১৬ সালে বিটকয়েনের আবিষ্কারক বলে দাবি করেছিলেন। যাইহোক, এই লোকটি পরে অন্য একটি স্ক্যামার হিসাবে প্রমাণিত হয়েছিল।
৩। বিটকয়েন কখনই নিষিদ্ধ হবে না।
অনেক আগে থেকেই বিটকয়েন নিষিদ্ধ করা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়ছে কারন এটি প্রচলিত ব্যাংকিং সিস্টেম এর বাইরে কাজ করে থাকে । তবে বিটকয়েন সম্পূর্ণ রুপে নিশিধ করা যাবে না কেননা আপনার কাছে একটি বিটকয়েন WALLET ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই আপনি আপনার বিটকয়েন কন্ট্রোল করতে পারবেন এবং এই বিটকয়েন একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক ধারা নিয়ন্ত্রিত ।
তবুও, বাংলাদেশ, বলিভিয়া, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ এটি নিষিদ্ধ করার চেষ্টা চলছে । তবে অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, জাপান এবং ভেনিজুয়েলার মতো কিছু দেশ রয়েছে যা বিটকয়েনকে অফিসিয়াল আইনী দরপত্র দিয়েছে ।
তবে ভারত এবং আমেরিকার মতো কিছু দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে তাদের সরকারী নীতি সম্পর্কে অস্পষ্ট।
৪। বিটকয়েন এর আদান-প্রদান ট্র্যাক করা যায় না ।
বিটকয়েন লেনদেন করার সময়, আপনার নাম বা পরিচয় কোনও ফর্ম ব্যবহার করা হয় না। আর এটাই হচ্ছে বিটকয়েন ব্যবহার এর সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য আর এই জন্যই ব্ল্যাক মার্কেটে এই বিটকয়েন এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি । বিটকয়েন এর মাধ্যমে যার যেটা ইচ্ছা ক্রয় করতে পারবে এতে তার পরিচয় সর্বোচ্চ গোপন রাখা হয় ।
তবে কেও যদি আপনার পাবলিক এড্রেস জানতে পারে তবে তারা দেখতে পাবে যে আপনি কত বিটকয়েন রেখেছেন এবং কোন লেনদেন করেছেন।
অনেক সময় VPN ব্যবহার এর মধ্যমে বিটকয়েন এর পাব্লিক এড্রেস লোকানোর ব্যবস্থা আছে ।
৫। আপনি যদি আপনার বিটকয়েন PRIVATE KEY হারিয়ে ফেলেন তবে আপনি আপনার বিটকয়েনগুলি হারাবেন।
PRIVATE KEY হচ্ছে বিটকয়েন ওয়াল্এলেত এর সবচেয়ে মুল্যবান একটা জিনিস যদি কখনো আপনি আপনার বিটকয়েন এর PRIVATE KEY হারিয়ে ফেলেন তবে আপনার বিটকয়েন চিরতরে হারিয়ে যাবে ।
২০১৩ সালের নভেম্বরে জেমস হাওলস নামের এক ব্যক্তি ৭৫০০০ টি বিটকয়েন হারিয়ে ফেলেছিলেন,তিনি বাড়িতে তার ডেস্ক পরিষ্কার করার সময় তার হার্ডডিস্ক এর সাথে তার বিটকয়েন WALLET এর PRIVATE KEY ও হারিয়ে ফেলেন যা তার ধনি হওয়ার স্বপ্ন গুলিকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয় । তিনি অনেক খুজার পরও তার হার্ডডিস্ক টি খুজে পাননি।
ধারনা করা হয় যে , এই পর্যন্ত ২৫% এর ও অধিক বিটকয়েন চিরতরে হারিয়ে গেছে ।
0 Comments